পণ্য: প্রিমিয়াম হলুদ শুকনো খেজুর
ওজন: 250 gm
খোরমা খেজুরের গুণাগুণ ও উপকারিতা...
খেজুরের পুষ্টিগুণ : খেজুর অতি মিষ্টিজাত ফল। ...
হৃদপিন্ড : খেজুর হৃদপিণ্ডকে সুস্থ্য সবল রাখে এবং রক্তচাপের জন্য খুবই উপকারী। ...
শারীরিক শক্তিবৃদ্ধি : খেজুর সেবনে শারীরিক শক্তি যোগাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
খোরমা খেজুরের গুণাগুণ ও উপকারিতা...
খোরমা খেজুরের গুণাগুণ ও উপকারিতা...
খেজুরের পুষ্টিগুণ : খেজুর অতি মিষ্টিজাত ফল। এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালোরি এবং রয়েছে প্রচুর খাদ্যগুণ, যেমন ভিটামিন-বি,-সি, আয়রন এবং প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন-কে।
হৃদপিন্ড : খেজুর হৃদপিণ্ডকে সুস্থ্য সবল রাখে এবং রক্তচাপের জন্য খুবই উপকারী। ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে৷
শারীরিক শক্তিবৃদ্ধি : খেজুর সেবনে শারীরিক শক্তি যোগাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। শুকনো খেজুরের শতকরা ৮০ ভাগই চিনি এবং সে কারণেই সরাসরি রক্তে চলে যায়। আর সে কারণেই শুকনো খেজুরকে মরুভূমির গ্লুকোজ বলা হয়ে থাকে৷
বিশেষজ্ঞের মতে, খেজুরে থাকা উচ্চ মাত্রার ভিটামিন-বি’ নার্ভকে শান্ত করে রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে৷
মনের প্রফোল্লতায় : খেজুরে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড ও ট্রিপটোফেন, যা সিরোটোনিন হরমোন তৈরিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ এছাড়া এই মিষ্টি ফল মনে আনন্দের অনুভূতি ছড়িয়ে দেয়। ফলে মনকে সতেজ রাখে।0
হজমকারক : খেজুরের মধ্যে রয়েছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার ও বিভিন্ন ধরণের অ্যামিনো অ্যাসিড যা সহজে খাবার হজমে সহায়তা করে। এতে করে খাবার হজম সংক্রান্ত সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
সকালে শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খেজুরের বৈজ্ঞানিক নাম-Phoenix dactylifera Linn. খোরমা খেজুর সাধারণত মধ্যপ্রাচ্য অর্থাৎ ইরান,ইরাক সৌদি আরব এবং পাকিস্তানে হয়ে থাকে। বৈজ্ঞানিক গবেষণায়, খোরমা খেজুর পুষ্টিকর ও যৌনশক্তি বর্দ্ধক।
পানি বা দুধে ভেজানো শুকনো খেজুর খেয়ে দিন শুরু করলে সারাদিন শরীরে সতেজ ভাব বজায় থাকে। অতিরিক্ত ঘাম হলে শরীর থেকে অনেকটা খনিজ বেরিয়ে যায়। শরীরচর্চা করার পর ক্লান্তি বোধ করেন অনেকেই। এই সময়ে ‘এনার্জি ড্রিঙ্ক’ খাওয়ার ইচ্ছা প্রবল হয়ে ওঠে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সেটি না করে দু’টি খুরমা খাওয়া যেতে পারে। তৎক্ষণাৎ ক্লান্তি কাটিয়ে দিতে পারে এই ফল।
খুরমা খেজুর খেলে আরো যেসব উপকার হয়-
১. শরীর ভালো রাখে: শুকনো খেজুরে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়ামের মতো খনিজ রয়েছে। প্রয়োজনীয় বেশ কিছু ভিটামিনও রয়েছে এতে। সামগ্রিক ভাবে শরীর ভালো রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। বিপাকহার উন্নত করতেও খুরমা খেজুরের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
২. এনার্জি বৃদ্ধি করে: গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে শুকনো খেজুরে। পানিতে ভেজানো শুকনো খেজুর খেয়ে দিন শুরু করলে তৎক্ষণাৎ শরীরে সতেজ ভাব ফিরে আসে। শরীরচর্চা করলেও খুব ক্লান্ত লাগে না। বাজারজাত ‘এনার্জি ড্রিঙ্ক’-এর বদলে এই ফল খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর।
৩. হজমশক্তি বাড়িয়ে তোলে: খুরমা খেজুরে রয়েছে সহজপাচ্য ফাইবার। যা হজমের সমস্যা নিরাময় করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতেও এই ফল খাওয়া যায়। অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে খুরমা খেজুর।
৪. হার্ট ভালো রাখে: হার্ট ভালো রাখতে পারে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম। খুরমা খেজুরে এই খনিজগুলি রয়েছে ভরপুর মাত্রায়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
৫. হাড় মজবুত করে: খুরমা খেজুরের মধ্যে রয়েছে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম। এই দু’টি উপাদান হাড়ের ঘনত্ব বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। দাঁতের জন্যেও এই দু’টি খনিজ ভালো। বয়সকালে হাড় ক্ষয়ে যাওয়া বা অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যা রুখে দিতে পারে খুরমা খেজুর।
৬. হৃৎপিণ্ড : খুরমা খেজুর হৃদপিণ্ডকে সুস্থ সবল রাখে এবং রক্তচাপের জন্য খুবই উপকারী। ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে৷
৭. শারীরিক শক্তিবৃদ্ধি : খেজুর সেবনে শারীরিক শক্তি যোগাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। শুকনো খেজুরের শতকরা ৮০ ভাগই চিনি এবং সে কারণেই সরাসরি রক্তে চলে যায়। আর সে কারণেই শুকনো খেজুরকে মরুভূমির গ্লুকোজ বলা হয়ে থাকে৷
৮. মনের প্রফুল্লতায় : খেজুরে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড ও ট্রিপটোফেন, যা সিরোটোনিন হরমোন তৈরিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ এছাড়া এই মিষ্টি ফল মনে আনন্দের অনুভূতি ছড়িয়ে দেয়। ফলে মনকে সতেজ রাখে।