ইন্ডিয়ান দুলাল তাল মিছরি
- সর্দি কাশি তে তালমিছরি খেলে উপকার পাওয়া যায়
- প্রত্যেক বোতল ভালো ভাবে ইনটেক করা
- কোনো ক্ষতিকারক রং বা কেমিক্যাল নেই
- ● একটি শীতল এবং শুকনো পাত্রে সংরক্ষণ করুন
● নারকেল গাছের ফুলের নির্যাস থেকে প্রস্তুত। যুক্ত স্বাস্থ্য সুবিধার কারণে সবচেয়ে বেশি চাওয়া পণ্যগুলির মধ্যে একটি
● পাম ক্যান্ডিকে পাম ক্যান্ডি নামেও পরিচিত, এটি অপরিশোধিত প্রাকৃতিক মিষ্টি মিছরি, যা পুষ্টিতে সমৃদ্ধ এবং কম গ্লাইসেমিক মান রয়েছে
● প্রয়োজনীয় খনিজ, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট এবং ভিটামিন যেমন বি১, বি২, বি৩ এবং বি৬ রয়েছে
তাল মিছরির যত গুণ ।DULAL CHANDRA BHAR TALMISRI (দুলাল চন্দ্র ভড়ের তালমিছরি)
তালমিছরি এর উপকারিতা
→তালমিছরিতে আছে প্রয়োজনীয় কিছু ভিটামিনস এবং মিনারেলস। যাতে আছে পটাশিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাসের মত গুরুত্বপূর্ণ মিনারেলস। এছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি– 12। যেটা খুব কম খাবারের মধ্যে পাওয়া যায়। এই উপাদানগুলি ব্রেন সিস্টেম ও এনার্জি লেভেল ঠিক রাখার জন্য দরকার পড়ে।
→এনিমিয়া দূর করে : তালমিছরিতে প্রচুর পরিমান আয়রন থাকার দরুণ এটা এনিমিয়াতে ভীষণ ভাবে কাজে দেয়। এটি নিদ্রাহীনতা দূর করে.. বিশেষত মেয়েদের জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
→হাড়ের সমস্যা সমাধান : প্রচুর পরিমাণ ক্যালশিয়াম আর পটাশিয়াম থাকার কারণে তালমিছরি হাড় ও দাঁত শক্ত করে ও হাড়ের সমস্যা দূর করে।মেয়েদের মেনোপজের পরে হাড় ক্ষয় হতে শুরু করে এবং হাড় ভাঙ্গার সমস্যা একটি দৈনন্দিন সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এই ক্ষয় রোধ করতে নিয়মিত তালমিছরি সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। এই দুটি কারণের জন্য বাচ্চাদের জন্যও তালমিছরি খুব উপকারী।
→সর্দি কাশির উপশম : তালমিছরির রস কাশি উপশম করতে সাহায্য করে এবং গলায় শ্লেষ্মা নরম করে দেয়, ফলে গলায় খুসখুসানি কমে যায়। এক টুকরো তালমিছরি মুখে নিয়ে খেলে সর্দিতে এবং কাশিতে আরাম পাওয়া যায়। খুব ছোট বাচ্চাদের জন্য ওষুধ না ব্যবহার করে তালমিছরির প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। এটি ঠান্ডা লাগাও প্রতিরোধ করে। কাশতে কাশতে গলায় ব্যথা হলে এক টুকরো তালমিছরি গোলমরিচ আর ঘি দিয়ে পেস্ট বানিয়ে এক চামচ খেলে গলা ব্যাথায় উপকার মেলে। এক চামচ তালমিছরি,গোলমরিচ এবং আমন্ড-এর পেস্ট রোজ রাতে গরম দুধের সাথে খেলে নাকের শ্লেষ্মা বের করে দেয় এবং ঠান্ডা লাগা প্রতিহত করে।
→কন্সটিপেশন দূর করে : তালমিছরিতে ডায়েটারি ফাইবারের প্রাচুর্যের জন্য এটি হজমে সাহায্য করে এবং কন্সটিপেশান সারিয়ে তোলে। এছাড়াও,চিনি বা মধুর তুলনায় তালমিছরি আমাদের শরীরে অনেক কম পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট তৈরি করে,ফলে তালমিছরি সেবনে ক্লান্তি অনেক কম হয়, শরীরকে সতেজ রাখে।
→ব্লাড সুগার লেভেলকে নিয়ন্ত্রনে রাখে– তালমিছরি একেবারেই প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি মিষ্টি। তাই এতে কোন ক্ষতিকর উপাদান নেই। এবং এতে খুব কম পরিমাণে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স(GI) আছে। যেটার মাত্রা বেশি থাকলে ব্লাড সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয়। এটা সাধারণ খাবারে 55% এর কম থাকলে তাকে কম পরিমাণ হিসাবে ধরা হয়। কিন্তু তালমিছরিতে আছে মাত্র 35%। তাই এটি আপনার মিষ্টির চাহিদা পূরণ করার সাথে সাথে ব্লাড সুগার লেভেলকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই নিশ্চিন্তে এটি খেতে পারেন।
সরাসরি ইন্ডিয়া থেকে আমদানী কৃত দুলালচন্দ্র ভাঁড়ের তালমিছরি। অনেকেই বলে থাকেন, দুলালচন্দ্র ভাঁড়ের তালমিছরি আরো অনেক কমে বাজারে পাওয়া যায়, আপনার কাছেই কেনো এতো দাম। তাদের উদ্দেশ্যে উত্তরঃ বাজারে দুলালচন্দ্র ভাঁড়ের তালমিছরি নকল অনেক বের হয়েছে। বাংলাদেশে তৈরি করে দেখতে অনেকটা একই কৌটায় ভরে বিক্রি করা হচ্ছে সেটা। তো আপনি যেটার কথা বলছেন, এরপর সম্ভব হলে কলকাতায় অবস্থিত দুলালচন্দ্র ভাঁড়ের ফ্যাক্টরি বা ইন্ডিয়ায় যেকোনো অথেনটিক ডিলার থেকে অরিজিনাল দুলালচন্দ্র ভাঁড়ের তালমিছরির কৌটার সাথে মিলিয়ে দেখুন, নিজে না যেতে পারলেও পরিচিত কেউ গেলে তাকে দিয়ে যাচাই করিয়ে নিন। আমার দেয়া ছবি & ক্যাপশনগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন। আমি শতভাগ অরিজিনালটা এনে দিচ্ছি ইন্ডিয়া থেকে যেটা আপনারা জিনিসটা হাতে পেলেই বুঝতে পারবেন।