ব্র্যান্ড: হ্যালো ফুড
● কালো শুকনো কিসমিস - কালো শুকনো কিসমিস
● পরিমাণ: 100 gm
● উৎপত্তিস্থল: পাকিস্তান
● Poly Pkt
● ই জৈব টুপি দ্বারা প্যাকেজিং
● বিশুদ্ধ এবং তাজা
● আপনার সুস্থ জীবনের জন্য ভাল
● প্রিমিয়াম মানের পণ্য
● সর্বোচ্চ মানের
● সমস্ত জিনিস পাইকারি মূল্যে কিনুন
● 99% ক্লায়েন্ট সন্তুটি
কালো কিসমিস এর উপকারিতা?
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ : কালো কিশমিশ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ফেনোলিক অ্যাসিড দিয়ে পরিপূর্ণ। এই যৌগগুলি শরীরের ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকেলগুলিকে নিরপেক্ষ করতে সাহায্য করে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ কমায়, যা হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগে অবদান রাখতে পারে।
হার্টের স্বাস্থ্য: কালো কিশমিশে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিশেষ করে কোয়ারসেটিন এবং ক্যাটেচিনের মতো ফ্ল্যাভোনয়েড, রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, প্রদাহ কমিয়ে এবং রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যকে সহায়তা করতে পারে। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। হজমের স্বাস্থ্য: ভেজানো কালো কিশমিশ ডায়েটারি ফাইবারের একটি ভালো উৎস, যা হজমে সাহায্য করে এবং নিয়মিত মলত্যাগে সহায়তা করে। ফাইবার মলে বাল্ক যোগ করে এবং উপকারী অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কালো কিশমিশে ফ্রুক্টোজ এবং গ্লুকোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা থাকে, যা দ্রুত শক্তি সরবরাহ করতে পারে এবং হজমের অস্বস্তি দূর করতে পারে।
হাড়ের স্বাস্থ্য: কালো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর হাড় বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় একটি খনিজ। নিয়মিত ভেজানো কালো কিশমিশ খাওয়া অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের ব্যাধি প্রতিরোধ করতে এবং হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, বিশেষ করে বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ফ্র্যাকচার এবং হাড়-সম্পর্কিত আঘাতের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।
কালো কিশমিশ খাওয়ার একাধিক স্বাস্থ্যকর উপকারিতা আছে, সবিস্তারে জেনে নিন…
কালো কিশমিশ ফাইবার, ভিটামিন সি, আয়রন, পটাশিয়াম, পলিফেনল এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। এটি কোলেস্টেরল, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি চুল পড়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
টুকটাক ড্রাই ফ্রুটস খেতে সবারই ভাল লাগে। ড্রাই ফ্রুটস খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমন আমাদের স্বাস্থ্যেরও অনেক উপকার করে। বিভিন্ন ড্রাই ফ্রুটস-এর তালিকায় কিশমিশও থাকে। তবে আপনি কি কখনও কালো কিশমিশ খেয়েছেন? সাধারণত কালো আঙুর শুকিয়ে এই কিশমিশ তৈরি করা হয়। কালো কিশমিশ ফাইবার, ভিটামিন সি, আয়রন, পটাশিয়াম, পলিফেনল এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। এটি কোলেস্টেরল, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি চুল পড়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। সারারাত জলে ভিজিয়ে রেখে কালো কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে দারুণ উপকারি।
১) কালো কিশমিশ ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ক্যালসিয়াম হাড়কে মজবুত করে। তাছাড়া ক্যালসিয়ামের অভাবে, অস্টিওপোরোসিসের মতো গুরুতর হাড়ের ব্যাধিও দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, কালো কিশমিশে উপস্থিত মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করতে সহায়ক।
২) চুল ফাটা এবং রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে নিয়মিত কালো কিশমিশ খাওয়া শুরু করুন। কালো কিশমিশ ভিটামিন সি এবং আয়রনের পাওয়ার হাউস। এটি চুলে পুষ্টি যোগায়, চুল ভালো রাখে। তাছাড়া এটি মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, চুলের ফলিকলগুলিকেও উদ্দীপিত করে এবং চুল পড়া প্রতিরোধ করে। এর উচ্চ ভিটামিন সি উপাদান চুলে পুষ্টি জোগায়, এইভাবে চুলের অকাল পক্কতা হওয়া রোধ করে।
৩) কালো কিশমিশ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। কিশমিশে থাকা উচ্চ পটাসিয়াম শরীরে সোডিয়ামের পরিমাণ কমাতে সহায়তা করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে, নিয়মিত কালো কিশমিশ খাওয়া শুরু করুন।
৪) কালো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার উপস্থিত, যা মলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং মসৃণভাবে চলাচল করতেও সহায়তা করে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়।
৫) কালো কিশমিশ আয়রন সমৃদ্ধ। তাই যাদের রক্তাল্পতার সমস্যা আছে, তারা নিয়মিত এক মুঠো কালো কিশমিশ খেলে উপকার পেতে পারেন।
৬) রক্তে অমেধ্য বা অপরিষ্কার রক্তের ফলে শুষ্ক ত্বক এবং ব্রণ-পিম্পলের সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিদিন কালো কিশমিশ খেলে রক্ত থেকে টক্সিন, বর্জ্য পদার্থ এবং অন্যান্য ময়লা দূর হয়। এতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরকে সম্পূর্ণরূপে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।