পণ্য: বিট লবণ পাউডার
ওজন: 150 গ্রাম
বিট লবণের যত উপকারিতা
- ১. অম্বল নিরাময় করতে পারে
- ২. ডায়াবেটিস সারাতে
- শোনা যায় বিট নুন নাকি রক্তে শর্করার পরিমান কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু এ সম্পর্কিত তথ্য প্রমাণিত হয়নি
- ৪. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারে
- ৫. কোলস্টেরল ঠিক রাখতে
- বিটনুন বা ব্ল্যাক সল্ট শরীরে রক্তচলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে । পাশাপাশি, ব্লাড ক্লটস আর কোলস্টেরলের সমস্যাও দূর করে ব্ল্যাক সল্ট
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হজমের সমস্যা মেটাতে উপযোগী এই বিট নুন।
- ৮. ত্বক পরিষ্কার রাখে
- আপনার ক্লিনজার বা স্ক্রাবের সাথে অল্প পরিমাণে ব্ল্যাক সল্ট করতে পারেন , এতে আপনার ত্বক চকচকে হয়ে উঠতে পারে। এটি কারণ হল নুনের দানাদার আকারটি যা ত্বকের রোমকূপকে পরিষ্কার করতে উপযোগী এবং ত্বকের তেলতেলেভাব দূর করে। ভালো ফলাফলের জন্য নিয়মিত ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রতি রাতে এটি উপরে উল্লেখিত পদ্ধতি অনুযায়ী ব্যবহার করুন।
- ৯. চুল পড়া কমায়
- বিট নুন আপনার চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং খুশকি হ্রাস করতে পারে। এতে থাকা খনিজগুলি আপনার চুলকে করে তোলে। তবে এ সম্পর্কিত কোনো সঠিক তথ্য নেই।
- দাবি করা হয় যে, বিট নুন নাকি একটি প্রাকৃতিক ডেটক্সিফায়ার হিসাবে কাজ করে।
Close Player
সাধারণ লবণের তুলনায় বিট লবণ খুব কম ব্যবহার হয়ে থাকে। কিন্তু এই বিট লবণ খাওয়ার যে অনেক উপকারিতা তা হয়তো অনেকের অজানা রয়েছে। এই বিট লবণ খেলে কমবে অ্যাসিডিটি সমস্যা। এমনকি বমি বমি সমস্যা সহ অন্য সমস্যা ও দূর করবে এই বিট লবণ।
বিট লবণ সাধারণত ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, পেট খারাপ ইত্যাদি সহ পেটের নানান সমস্যা দূর করে। প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানিতে বিট লবণ মিশিয়ে খেলে শরীর থাকবে সুস্থ।
বিট লবণের উপকারিতা বিট লবণে থাকা খনিজগুলো অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে আমাদের শরীরে। যা কিনা শরীরের খারাপ সকল ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। লবণে থাকা সোডিয়াম শরীরকে সতেজ রাখতে সহায়তা করে। যারা ওজন কমাতে চান তারা চাইলে বিট লবণ খেতে পারেন।
হজম সমস্যা থাকলে সেটি ও দূর করে শরীর কে করবে ফুরফুরে। বিট লবণ শরীরের কোষে পুষ্টি উপাদান দেয় যার ফলে হজম সমস্যা দূর হয়। যেহেতু এতে পুষ্টি এবং খনিজ উপাদান আছে তাই শরীরের হাড়ও মজবুত করতে সাহায্য করে।
যাদের সুগারের সমস্যা রয়েছে, তারা নিয়মিত খেতে পারেন বিট লবণ। রক্তের শর্করা কমাতে সাহায্য করে বিট লবণ। তাই সাধারণ লবণের বিপরীতে আপনি চাইলে এই লবণ খেতে পারেন।
বিট লবণ কালো বা গোলাপি আভাযুক্ত এক ধরণের খনিজ পদার্থ। এতে রয়েছে সোডিয়াম ক্লোরাইড, সোডিয়াম সালফেট, লোহা, ম্যাগনেসিয়াম, ফেরিক অক্সাইড, ফেরাস সালফেট ও ফ্লুরাইড ইত্যাদি। এ ছাড়া বিট লবণে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান।
ভারতের দিল্লির ফ্লুরোসিস গবেষণা ও পল্লী উন্নয়ন ফাইন্ডেশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দীর্ঘদিন ধরে বিট লবণ খাওয়ায় ভারতে ফ্লুরাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা ছাড়িয়েছে প্রায় ৬৬ মিলিয়নেরও বেশি।
ভারতের জীবনধারা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের এক প্রতিবেদনে বিট লবণের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জানানো হয়েছে। আসুন, এক ঝলকে বিট লবণের গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নিই—
অ্যাসিডিটি কমায়
বিট লবণ লিভারে পিত্ত উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে এবং অ্যাসিডিটি ও ফোলাভাব নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এটি অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। বিট লবণ গ্যাসের সমস্যা থেকে দূরে রাখে ও পেট ফাঁপা কমায়।
হজমে সহায়তা
যদি আপনার হজমের সমস্যা থাকে, তাহলে বিট লবণ খেতে পারেন। বিট লবণ হজমপ্রক্রিয়ার উন্নতি করে।
রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা
বিট লবণ শরীরে রক্ত সঞ্চালন নিশ্চিত করে। এ ছাড়া রক্ত জমাট বাঁধা ও কোলেস্টেরলের সমস্যা হ্রাস করে।